বাংলাদেশ চা বোর্ড এর উদ্যোগে “চা দিবসের প্রতিশ্রুতি, চা শিল্পের অগ্রগতি” প্রতিপাদ্য নিয়ে ২১ মে, ২০২৫ তারিখে বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে “জাতীয় চা দিবস ২০২৫” উদযাপন এবং “জাতীয় চা পুরস্কার ২০২৫” প্রদান করা হয়েছে।
১৮৪ বছরের ইতিহাসে চা উৎপাদনের সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছে। চা উৎপাদনের অতীতের সকল রেকর্ড অতিক্রম করে ২০২৩ সালে দেশের ১৬৮টি চা বাগান এবং ক্ষুদ্রায়তন চা বাগান থেকে রেকর্ড পরিমাণ মোট ১০২.৯২ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে। শুধুমাত্র উত্তরাঞ্চলে সমতলের চা বাগান ও ক্ষুদ্রায়তন বাগান থেকেও ২০২৩ সালে রেকর্ড পরিমাণ ১৭.৯৩ মিলিয়ন কেজি চা জাতীয় উৎপাদনে যুক্ত হয়েছে।দেশের চা শিল্পের ইতিহাসে এটি একটি মাইলফলক।
২১.১২.২০২৩ খ্রি. তারিখে লালমনিরহাটে চা বোর্ডের স্থায়ী অফিস উদ্বোধন।
০২.০৯.২০২৩ খ্রি. তারিখে পঞ্চগড়ে দেশের তৃতীয় চা নিলাম কেন্দ্র উদ্বোধন।
১৩.০৯.২০২৩ খ্রি. তারিখে ‘টি সফট’ অ্যাপ উদ্বোধন।
০৪ জুন, ২০২৩ খ্রি. তারিখে ৩য় বারের মত বর্ণাঢ্য আয়োজনে জাতীয় চা দিবস-২০২৩ উদযাপন।
জাতীয় চা পুরস্কার নীতিমালা ২০২২ প্রকাশ।
২০২২ খ্রিস্টাব্দে দেশে ৯৩.৮৩ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে।
২০২২ খ্রিস্টাব্দে শুধুমাত্র উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে (পঞ্চগড়, লালমনিরহাট, ঠাকুরগাঁও, নীলফামারি) বৃহৎ চা বাগান ও ক্ষুদ্রায়তন চা বাগানে রেকর্ড পরিমাণ ১৭.৭৬ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে।
২০২১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশের ইতিহাসে রেকর্ড পরিমাণ ৯৬.৫০৬ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদন হয়েছে।
দেশের উত্তরাঞ্চলে ২০২১ খ্রিস্টাব্দে রেকর্ড পরিমাণ ১৪.৫৪ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে।
‘বান্দরবান টি’ নামে আন্তর্জাতিক মানের চা ব্র্যান্ড উদ্ভাবন এবং নান্দনিক ও আকর্ষণীয় মোড়কে উপস্থাপন করা হচ্ছে।
২০২২ সালে প্রথমবারের মত ‘টি টেস্টিং এন্ড কোয়ালিটি কন্ট্রোল’ কোর্স চালু
লালমনিরহাট প্রকল্পের মেয়াদ ৩০ জুন, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ তারিখ পর্যন্ত (দুই বছর) বৃদ্ধিকরণ। লালমনিরহাটে চা বোর্ড ক্যাম্প অফিস স্থাপনের লক্ষ্যে ১ একর জমি অধিগ্রহণ।
করোনা মহামারীর কারণে চা শিল্পে অর্থায়নের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক ১২০.০০ কোটি টাকা প্রনোদনা প্রদান।
মোবাইল কোর্ট আইন ২০০৯ এর তফসিলে চা আইন, ২০১৬ অন্তর্ভুক্তকরণ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ।
১৫ মার্চ, ২০২১ খ্রিষ্টাব্দ তারিখে চট্টগ্রাম চা নিলাম কেন্দ্রে পরীক্ষামূলকভাবে অনলাইন চা নিলাম কার্যক্রম চালু।
২০২০ খ্রিস্টাব্দে ৮৬.৩৯ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদন।
২০২০ খ্রিস্টাব্দে ২.১৭ মিলিয়ন কেজি চা রপ্তানি।
বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট কর্তৃক উচ্চ ফলনশীল ২৩টি ক্লোন এবং একটি বাই- ক্লোনেল বীজ উদ্ভাবন।
বাংলাদেশ চা বোর্ড কর্তৃক বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট এ দেশের সর্বপ্রথম স্বয়ংক্রিয় “গ্রিন টি কারখানা” স্থাপন।
“চা সেবা” এবং “দুটি পাতা একটি কুড়ি” নামে দুটি মোবাইল অ্যাপ চালু।
“বাংলাদেশ চা” প্রচারের জন্য চারটি (০৪) প্রদর্শনী ও বিক্রয় কেন্দ্র স্থাপন; এবং “বাংলাদেশ চা” নামে একটি বিশ্বমানের চা ব্র্যান্ড তৈরি করার পাশাপাশি আকর্ষণীয় প্যাকেজসহ উপস্থাপন।
০৮ ডিসেম্বর, ২০১৭ খ্রিস্টাব্দে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে দেশের দ্বিতীয় চা নিলাম কেন্দ্র চালু।
অনলাইনে চা লাইসেন্স আবেদন গ্রহণ এবং লাইসেন্স প্রদানের লক্ষ্যে ‘অনালাইন টি লাইসেন্স সিস্টেম’ চালুকরণ।
ক্ষুদ্র চা চাষীদের হাতে কলমে চা চাষ বিষয়ে প্রশিক্ষণের জন্য বাংলাদেশ চা বোর্ড কর্তৃক “ক্যামেলিয়া খোলা আকাশ স্কুল” চালু।